Wednesday, March 10, 2021

গনিতের সকল সূত্র


 সাধারণ গণিত : বেসিক সূত্র ও কিছু সংজ্ঞা (১১০ টি)


১। গুণফল =গুণ্য × গুণক।

২। গুণক = গুণফল ÷ গুণ্য।

৩। গুণ্য= গুণফল ÷ গুণক

নিঃশেষে বিভাজ্য হলে।

৪।ভাজক= ভাজ্য÷ ভাগফল।

৫। ভাগফল = ভাজ্য ÷ ভাজক।

৬। ভাজ্য = ভাজক × ভাগফল।

নিঃশেষে বিভাজ্য না হলে।

৭। ভাজ্য= ভাজক × ভাগফল + ভাগশেষ।

৮। ভাজ্য= (ভাজ্য— ভাগশেষ) ÷ ভাগফল।

৯।ভাগফল = (ভাজ্য — ভাগশেষ)÷ ভাজক।

১০। গড়= রাশিগুলোর যোগফল ÷ রাশিগুলোর সংখ্যা।

১১। লাভ = বিক্রয়মূল্য — ক্রয়মূল্য।

১২। ক্ষতি = ক্রয়মূল্য — বিক্রয়মূল্য।

১৩। ৫৯০০ ÷ ১০০ = ৫৯

১৪। ১×.১×.০১×.০০১= ০.০০০০০১

১৫। ১০০০ গ্রাম = ১ কিলোগ্রাম।

১৬। ১০ কুইন্টাল = ১ মেট্রিক টন।

১৭। ১ কুইন্টাল= ১০০ কিলোগ্রাম (কেজি)।

১৮। ১ মেট্রিক টন = ১০০০ কিলোগ্রাম (কেজি)।

১৯। ১ এয়র = ১০০ বর্গমিটার।

২০। ১ হেক্টর = ১০০০০ বর্গমিটার।

২১। আয়তক্ষেত্রের ক্ষেত্রফল = দৈর্ঘ্য × প্রস্থ।

২২। সামান্তরিকের ক্ষেত্রফল = ভূমি × উচ্চতা।

২৩। ত্রিভুজের ক্ষেত্রফল = ( ভূমি × উচ্চতা) ÷২

২৪। দৈর্ঘ্য = ক্ষেত্রফল ÷ প্রস্থ।

২৫। প্রস্থ = ক্ষেত্রফল ÷ দৈর্ঘ্য।

২৬। ভূমি = ( ক্ষেত্রফল × ২) ÷ উচ্চতা।

২৭। উচ্চতা = ( ক্ষেত্রফল ×২) ÷ ভূমি।

২৮। পরিসীমা = ২ × ( দৈর্ঘ্য + প্রস্থ)।

২৯। জনসংখ্যার ঘনত্ব = জনসংখ্যা ÷ আয়তন।

৩০। আয়তন = জনসংখ্যা ÷ ঘনত্ব।

৩১। ঘনত্ব = জনসংখ্যা ÷ আয়তন।

৩২। জনসংখ্যা = ঘনত্ব × আয়তন।

৩৩। ভাগ কী?

উত্তরঃ ভাগ হলো পুনঃ পুনঃ বিয়োগ।

৩৪। খোলা বাক্য কাকে বলে?

উত্তরঃ যখন কোনো বাক্যের সত্য না মিথ্যা যাচাই করা যায় না তাকে খোলা বাক্য বলে।

৩৫। গাণিতিক বাক্য কাকে বলে?

উত্তরঃ যখন কোনো বাক্যের সত্য না মিথ্যা যাচাই করা যায় তাকে গাণিতিক বাক্য বলে।

৩৬। অক্ষর প্রতিক কী?

উত্তরঃ অজানা সংখ্যা নির্দেশক করতে যে বিশেষ প্রতীক বা অক্ষর ব্যবহার করা হয় তাকে অক্ষর প্রতীক বলে।

৩৭। গাণিতিক প্রতীক কী?

উত্তরঃ গণিতে যে প্রতীক ব্যবহার করা হয় তাই গাণিতিক প্রতীক।

৩৮। সংখ্যা প্রতীক কয়টি ও কী কী?

উত্তরঃ সংখ্যা প্রতীক ১০টি। যথা- ০,১,২,৩,৪,৫,৬,৭,৮,৯

৩৯। প্রক্রিয়া প্রতীক কয়টি ও কী কী?

উত্তরঃ ৪টি যথা- +, —, × ,÷

৪০। সম্পর্ক প্রতীক কয়টি ও কী কী?

উত্তরঃ সম্পর্ক প্রতীক অনেক আছে তবে প্রাথমিকে ব্যবহৃত সম্পর্ক প্রতীক ৬ টি যথা—

<

=

>

< নয়

< নয়

= নয়

৪১। গুণিতক কাকে বলে?

উত্তরঃ কোনো নির্দিষ্ট সংখ্যা দ্বারা যে সকল সংখ্যাকে নিঃশেষে ভাগ করা যায়, সেই সকল সংখ্যার প্রত্যেককে ঐ নির্দিষ্ট সংখ্যার গুণিতক বলে।

৪২। লসাগু কাকে বলে?

উত্তরঃ দুই বা ততোধিক সংখ্যার মধ্যে সবচেয়ে ছোট সাধারণ গুণিতককে বলে লসাগু।

৪৩। গসাগু কাকে বলে?

উত্তরঃ একাধিক সংখ্যার মধ্যে সবচেয়ে বড় সাধারণ গুণনীয়ক হলো গসাগু।

৪৪। গুণনীয়ক কাকে বলে?

উত্তরঃ কোনো সংখ্যা যে সকল সংখ্যা দ্বারা বিভাজ্য, সেই সকল সংখ্যাকে গুণনীয়ক বলে।

৪৫। মৌলিক সংখ্যা কাকে বলে?

উত্তরঃ কোনো সংখ্যার গুণনীয়ক যদি ১ এবং ঐ সংখ্যা(শুধু দুইটি) হয় তাহলে সংখ্যাটিকে মৌলিক সংখ্যা বলে।

৪৬। সংখ্যারশি কী?

উত্তরঃ কতিপয় সংখ্যাকে প্রক্রিয়া চিহ্ন এবং প্রয়োজনে বন্ধনী দ্বারা যুক্ত করলে একটি সংখ্যা রশি তৈরি হয়।

যেমনঃ (৩৬÷৪)× ৫—৭

৪৭। ভগ্নাংশ কাকে বলে?

উত্তরঃ কোনো বস্তু বা পরিমানের অংশ নির্দেশ করতে যে সংখ্যা ব্যবহৃত হয় তাকে ভগ্নাংশ বলে।

৪৮। প্রকৃত ভগ্নাংশ কাকে বলে?

উত্তরঃ যে ভগ্নাংশের লব ছোট হর বড় তাকে প্রকৃত ভগ্নাংশ বলে।

৪৯। অপ্রকৃত ভগ্নাংশ কাকে বলে?

উত্তরঃ যে ভগ্নাংশের লব বড় হর ছোট তাকে অপ্রকৃত ভগ্নাংশ বলে।

৫০। সমহর বিশিষ্ট ভগ্নাংশ কাকে বলে?

উত্তরঃ যে ভগ্নাংশের হর একই তাকে সমহর বিশিষ্ট ভগ্নাংশ বলে।

৫১। মিশ্র ভগ্নাংশ কাকে বলে?

উত্তরঃ যে ভগ্নাংশে পূর্ণ সংখ্যার সাথে প্রকৃত ভগ্নাংশ যুক্ত হয়ে থাকে তাকে মিশ্র ভগ্নাংশ বলে।

৫২। গড় কাকে বলে?

উত্তরঃ রাশিগুলোর যোগফলকে রাশি গুলোর সংখ্যা দ্বারা ভাগ করলে যে মান পাওয়া যায় তাই গড়।

৫৩। শতকরা কী?

উত্তরঃ শতকরা হলো এমন একটি অনুপাত যা ১০০ এর ভগ্নাংশ রুপে প্রকাশ করা হয়।

৫৪। আসল কী?

উত্তরঃ বিনিয়োগ কৃত টাকাকে আসল বলে।

৫৫। বৃত্ত কী?

উত্তরঃ বৃত্ত হলো একটি আবদ্ধ বক্ররেখা যার প্রত্যেক বিন্দু ভিতরের একটি বিন্দু থেকে সমান দুরে থাকে।

৫৬। পরিধি কী?

উত্তরঃ যে বক্ররেখাটি বৃত্তকে আবদ্ধ করে রেখেছে তাকে পরিধি বলে।

৫৭। জ্যা কী?

উত্তরঃ জ্যা হলো একটি বৃত্তচাপের শেষ প্রান্তে বিন্দু দুইটির সংযোজক রেখাংশ।

৫৮। ব্যাসার্ধ কী?

উত্তরঃ কেন্দ্র থেকে পরিধির দুরত্বই হলো ব্যাসার্ধ।

৫৯। কর্ণ কাকে বলে?

উত্তরঃ বিপরীত শীর্ষ বিন্দুর সংযোগকারী রেখাকে কর্ণ বলে।

৬০। রম্বস কাকে বলে?

উত্তরঃ যে চতুর্ভূজের চারটি বাহুর দৈর্ঘ্য সমান তাকে রম্বস বলে।

৬১। আয়ত কাকে বলে?

উত্তরঃ যে চতুভূজের বিপরীত বাহুগুলো সমান ও সমান্তরাল তাকে আয়ত বলে।

৬২। বর্গ কাকে বলে?

উত্তরঃ যে আয়তের চারটি বাহু সমান ও কোন গুলো সমান তাকে বর্গ বলে।

৬৩। চতুর্ভুজ কাকে বলে?

উত্তরঃ চারটি বাহু দ্বারা সীমাবদ্ধ ক্ষেত্রকে চতুর্ভূজ বলে।

৬৪। অধিবর্ষ কী?

উত্তরঃ চার দ্বারা বিভাজ্য বছরকে অধিবর্ষ বলে।

৬৫। ১ শতাব্দী কী?

উত্তরঃ ধারাবাহিক ১০০ বছর সময় কালকে ১ শতাব্দী বলে।

৬৬। যুগ কী?

উত্তরঃ ধারাবাহিক ভাবে ১২ বছর সময় কালকে ১ যুগ বলে।

৬৭। ১ দশক কী?

উত্তরঃ ধারাবাহিক ভাবে ১০ বছর সময় কাল হয় ১ দশক।

৬৮। উপাত্ত কাকে বলে?

উত্তরঃ প্রাপ্ত তথ্য সমূহকে সংখ্যার মাধ্যমে প্রকাশ করাকে উপাত্ত বলে।

৬৯। উপাত্ত কত প্রকার ও কী কী?

উত্তরঃ উপাত্ত ২ প্রকার। বিন্যস্ত উপাত্ত এ অবিন্যস্ত উপাত্ত।

৭০। বিন্যস্ত উপাত্ত কাকে বলে?

উত্তরঃ যে উপাত্ত গুলো কোনো বৈশিষ্ট অনুযায়ী সাজানো থাকে তাকে বিন্যস্ত উপাত্ত বলে।

৭১। অবিন্যস্ত উপাত্ত কাকে বলে?

উত্তরঃ যে উপাত্ত গুলো কোনো বৈশিষ্ট্য অনুযায়ী সাজানো থাকেনা তাকে অবিন্যস্ত উপাত্ত বলে।

৭২। লেখচিত্র কাকে বলে?

উত্তরঃ চাক্ষুষ প্রদর্শনের জন্য রেখার সাহায্যে আঁকাচিত্র হলো লেখচিত্র।

৭৩। শ্রেণি ব্যবধান কী?

উত্তরঃ শ্রেণির উর্ধ্বসীমা ও নিম্নসীমার মধ্যে পার্থক্যই হলো শ্রেণি ব্যবধান।

৭৪। ঘটন সংখ্যার অপর নাম কী?

উত্তরঃ গণসংখ্যা।

৭৫। জনসংখ্যার ঘনত্ব কী?

উত্তরঃ প্রতি বর্গ কিলোমিটারে বসবাসরত লোক সংখ্যা হলো জনসংখ্যার ঘনত্ব।

৭৬। ক্যালকুলেটর কী?

উত্তরঃ ক্যালকুলেটর হলো একটি সাধারণ গণনার জন্য হস্তচালিত একটি ইলেক্ট্রনিক যন্ত্র, যা একটি বৈদ্যুতিক ব্যাটারি দ্বারা চলে।

৭৭। মাধ্যমিক বিদ্যালয় থেকে বিশ্ববিদ্যালয় পর্যন্ত কী ক্যালকুলেটর ব্যবহৃত হয়?

উত্তরঃ বৈজ্ঞানিক ক্যালকুলেটর।

৭৮। কম্পিউটার কী?

উত্তরঃ কম্পিউটার একটি ইলেক্ট্রনিক যন্ত্র যা ক্যালকুলেটর অপেক্ষা বড় গণনা করতে পারে।

৭৯। রাশিগুলোর যোগফল = গড় ×রাশিগুলোর সংখ্যা।

৮০। যৌগিক সংখ্যা কাকে বলে?

উত্তরঃ যে সংখ্যার গুণনীয়ক ১ এবং ঐ সংখ্যা ছাড়াও অন্য সংখ্যা দিয়ে ভাগ করা যায়,তাকে যৌগিক সংখ্যা বলে।

৮১। পরিসর = ( সর্বোচ্চ—সর্বনিম্ন)+১

৮২। গুণ্য কাকে বলে?

উত্তরঃ যে সংখ্যাকে গুণ করা হয় তাকে গুণ্য বলে।

৮৩। গুণক কাকে বলে?

উত্তরঃ যে সংখ্যা দিয়ে গুণ করা হয় তাকে গুণক বলে।

৮৪। গুণফল কাকে বলে?

উত্তরঃ গুণ্যকে গুণক দ্বারা গুণ করার পর যে মান পাওয়া যায় তাকে গুণফল বলে।

৮৫।ভাজ্য কাকে বলে?

উত্তরঃ যে সংখ্যাকে ভাগ করা হয় তাকে ভাজ্য বলে।

৮৬। ভাজক কাকে বলে?

উত্তরঃ যে সংখ্যা দ্বারা ভাগ করা হয় তাকে ভাজক বলে।

৮৭। ভাগশেষ কাকে বলে?

উত্তরঃ ভাজ্যকে ভাজক দ্বারা ভাগ করে যদি কোনো অবশেষ সংখ্যা থেকে যায় তবে তাকে ভাগশেষ বলে।

৮৮। ভাগফল কাকে বলে?

উত্তরঃ ভাজ্যকে ভাজক দ্বারা ভাগ করার পর যে মান পাওয়া যায় তাকে ভাগফল বলে।

৮৯। সমলব ভগ্নাংশ কাকে বলে?

উত্তরঃ যে ভগ্নাংশ গুলোর লব সমান তাদেরকে সমলব বিশিষ্ট ভগ্নাংশ বলে।

৯০। ঐকিক নিয়ম কাকে বলে?

উত্তরঃ হিসাবের সুবিধার্তে প্রথমে একটির দাম বের করে সমস্যা সমাধানের পদ্ধতিকে ঐকিক নিয়ম বলে।

৯১। ১ জোড়া = ২টি

৯২। ১ হালি = ৪টি

৯৩। ১ কুড়ি = ২০টি

৯৪। ১দিস্তা = ২৪টি

৯৫। ১ ডজন = ১২টি

৯৬। ১ রীম = ২০ দিস্তা

৯৭। ১ সপ্তাহ = ৭ দিন

৯৮। ১ মাস = ৩০ দিন

৯৯। ১ বছর = ১২ মাস ৩৬৫ দিন

১০০। মৌলিক সংখ্যার অপর নাম কী?

উত্তরঃ উৎপাদক

১০১। দশমিক ভগ্নাংশ কী?

উত্তরঃ ভগ্নাংশ প্রকাশের একটি বিশেষ পদ্ধতি হলো দশমিক ভগ্নাংশ।

১০২। বিপরীত ভগ্নাংশ কাকে বলে?

উত্তরঃ কোনো ভগ্নাংশের লবকে হর এবং হরকে লব করলে যে ভগ্নাংশ পাওয়া য়ায় তাকে বিপরীত ভগ্নাংশ বলে।

১০৩। শতকরাকে কী বলা হয়?

উত্তরঃ শতকরাকে শতাংশ বলা হয়।

১০৪। ১ মিটার = ৩৯.৩৭ ইঞ্চি

১০৫। ১ মেট্রিক টন = ১০ কুইন্টাল = ১০০০ কেজি

১০৬। ১লিটার = ১০০০ মিলিমিটার = ১০০০ ঘন সেন্টিমিটার।

১০৭। ১ ঘনমিটার = ১০০০০ লিটার।

১০৮। ১ কুইন্টাল = ১০০০ কেজি।

১০৯। ১০০০ গ্রাম= ১কেজি

১১০। ১ পক্ষ = ১৫ দিন।

সূত্রাবলী

 #বীজগাণিতিক #সূত্রাবলী

1.📷 (a+b)²= a²+2ab+b²

2.📷 (a+b)²= (a-b)²+4ab

3.📷 (a-b)²= a²-2ab+b²

4.📷 (a-b)²= (a+b)²-4ab

5.📷 a² + b²= (a+b)²-2ab.

6.📷 a² + b²= (a-b)²+2ab.

7.📷 a²-b²= (a +b)(a -b)

8.📷 2(a²+b²)= (a+b)²+(a-b)²

9.📷 4ab = (a+b)²-(a-b)²

10.📷 ab = {(a+b)/2}²-{(a-b)/2}²

11.📷 (a+b+c)² = a²+b²+c²+2(ab+bc+ca)

12.📷 (a+b)³ = a³+3a²b+3ab²+b³

13.📷 (a+b)³ = a³+b³+3ab(a+b)

14.📷 a-b)³= a³-3a²b+3ab²-b³

15.📷 (a-b)³= a³-b³-3ab(a-b)

16.📷 a³+b³= (a+b) (a²-ab+b²)

17.📷 a³+b³= (a+b)³-3ab(a+b)

18.📷 a³-b³ = (a-b) (a²+ab+b²)

19.📷 a³-b³ = (a-b)³+3ab(a-b)

20. (a² + b² + c²) = (a + b + c)² – 2(ab + bc + ca)

21.📷 2 (ab + bc + ca) = (a + b + c)² – (a² + b² + c²)

22.📷 (a + b + c)³ = a³ + b³ + c³ + 3 (a + b) (b + c) (c + a)

23.📷 a³ + b³ + c³ – 3abc =(a+b+c)(a² + b²+ c²–ab–bc– ca)

24.📷 a3 + b3 + c3 – 3abc =½ (a+b+c) { (a–b)²+(b–c)²+(c–a)²}

25.📷(x + a) (x + b) = x² + (a + b) x + ab

26.📷 (x + a) (x – b) = x² + (a – b) x – ab

27.📷 (x – a) (x + b) = x² + (b – a) x – ab

28.📷 (x – a) (x – b) = x² – (a + b) x + ab

29.📷 (x+p) (x+q) (x+r) = x³ + (p+q+r) x² + (pq+qr+rp) x +pqr

📷📷আয়তক্ষেত্র📷

1.আয়তক্ষেত্রের ক্ষেত্রফল = (দৈর্ঘ্য × প্রস্থ) বর্গ একক

2.আয়তক্ষেত্রের পরিসীমা = 2 (দৈর্ঘ্য+প্রস্থ)একক

3.আয়তক্ষেত্রের কর্ণ = √(দৈর্ঘ্য²+প্রস্থ²)একক

4.আয়তক্ষেত্রের দৈর্ঘ্য= ক্ষেত্রফল÷প্রস্ত একক

5.আয়তক্ষেত্রের প্রস্ত= ক্ষেত্রফল÷দৈর্ঘ্য একক

📷📷বর্গক্ষেত্র📷

1.বর্গক্ষেত্রের ক্ষেত্রফল = (যে কোন একটি বাহুর দৈর্ঘ্য)² বর্গ একক

2.বর্গক্ষেত্রের পরিসীমা = 4 × এক বাহুর দৈর্ঘ্য একক

3.বর্গক্ষেত্রের কর্ণ=√2 × এক বাহুর দৈর্ঘ্য একক

4.বর্গক্ষেত্রের বাহু=√ক্ষেত্রফল বা পরিসীমা÷4 একক

📷📷ত্রিভূজ📷

1.সমবাহু ত্রিভূজের ক্ষেত্রফল = √¾×(বাহু)²

2.সমবাহু ত্রিভূজের উচ্চতা = √3/2×(বাহু)

3.বিষমবাহু ত্রিভুজের ক্ষেত্রফল = √s(s-a) (s-b) (s-c)

এখানে a, b, c ত্রিভুজের তিনটি বাহুর দৈর্ঘ্য, s=অর্ধপরিসীমা

★পরিসীমা 2s=(a+b+c)

4সাধারণ ত্রিভূজের ক্ষেত্রফল = ½

(ভূমি×উচ্চতা) বর্গ একক

5.সমকোণী ত্রিভূজের ক্ষেত্রফল = ½(a×b)

এখানে ত্রিভুজের সমকোণ সংলগ্ন বাহুদ্বয় a এবং b.

6.সমদ্বিবাহু ত্রিভূজের ক্ষেত্রফল = 2√4b²-a²/4 এখানে, a= ভূমি; b= অপর বাহু।

7.ত্রিভুজের উচ্চতা = 2(ক্ষেত্রফল/ভূমি)

8.সমকোণী ত্রিভুজের অতিভুজ =√ লম্ব²+ভূমি²

9.লম্ব =√অতিভূজ²-ভূমি²

10.ভূমি = √অতিভূজ²-লম্ব²

11.সমদ্বিবাহু ত্রিভুজের উচ্চতা = √b² - a²/4

এখানে a= ভূমি; b= সমান দুই বাহুর দৈর্ঘ্য।

12.★ত্রিভুজের পরিসীমা=তিন বাহুর সমষ্টি

📷📷রম্বস📷

1.রম্বসের ক্ষেত্রফল = ½× (কর্ণদুইটির গুণফল)

2.রম্বসের পরিসীমা = 4× এক বাহুর দৈর্ঘ্য

📷📷সামান্তরিক📷

1.সামান্তরিকের ক্ষেত্রফল = ভূমি × উচ্চতা =

2.সামান্তরিকের পরিসীমা = 2×(সন্নিহিত বাহুদ্বয়ের সমষ্টি)

📷📷ট্রাপিজিয়াম📷

1. ট্রাপিজিয়ামের ক্ষেত্রফল =½×(সমান্তরাল বাহু দুইটির যােগফল)×উচ্চতা

📷📷 ঘনক📷

1.ঘনকের ঘনফল = (যেকোন বাহু)³ ঘন একক

2.ঘনকের সমগ্রতলের ক্ষেত্রফল = 6× বাহু² বর্গ একক

3.ঘনকের কর্ণ = √3×বাহু একক

📷📷আয়তঘনক📷

1.আয়তঘনকের ঘনফল = (দৈৰ্ঘা×প্রস্ত×উচ্চতা) ঘন একক

2.আয়তঘনকের সমগ্রতলের ক্ষেত্রফল = 2(ab + bc + ca) বর্গ একক

[ যেখানে a = দৈর্ঘ্য b = প্রস্ত c = উচ্চতা ]

3.আয়তঘনকের কর্ণ = √a²+b²+c² একক

4. চারি দেওয়ালের ক্ষেত্রফল = 2(দৈর্ঘ্য + প্রস্থ)×উচ্চতা

📷📷বৃত্ত📷

1.বৃত্তের ক্ষেত্রফল = πr²=22/7r² {এখানে π=ধ্রুবক 22/7, বৃত্তের ব্যাসার্ধ= r}

2. বৃত্তের পরিধি = 2πr

3. গোলকের পৃষ্ঠতলের ক্ষেত্রফল = 4πr² বর্গ একক

4. গোলকের আয়তন = 4πr³÷3 ঘন একক

5. h উচ্চতায় তলচ্চেদে উৎপন্ন বৃত্তের ব্যাসার্ধ = √r²-h² একক

6.বৃত্তচাপের দৈর্ঘ্য s=πrθ/180° ,

এখানে θ =কোণ

📷সমবৃত্তভূমিক সিলিন্ডার / বেলন📷

সমবৃত্তভূমিক সিলিন্ডারের ভূমির ব্যাসার্ধ r এবং উচ্চতা h আর হেলানো তলের উচ্চতা l হলে,

1.সিলিন্ডারের আয়তন = πr²h

2.সিলিন্ডারের বক্রতলের ক্ষেত্রফল (সিএসএ) = 2πrh।

3.সিলিন্ডারের পৃষ্ঠতলের ক্ষেত্রফল (টিএসএ) = 2πr (h + r)

📷সমবৃত্তভূমিক কোণক📷

সমবৃত্তভূমিক ভূমির ব্যাসার্ধ r এবং উচ্চতা h আর হেলানো তলের উচ্চতা l হলে,

1.কোণকের বক্রতলের ক্ষেত্রফল= πrl বর্গ একক

2.কোণকের সমতলের ক্ষেত্রফল= πr(r+l) বর্গ একক

3.কোণকের আয়তন= ⅓πr²h ঘন একক

📷✮বহুভুজের কর্ণের সংখ্যা= n(n-3)/2

✮বহুভুজের কোণগুলির সমষ্টি=(2n-4)সমকোণ

এখানে n=বাহুর সংখ্যা

★চতুর্ভুজের পরিসীমা=চার বাহুর সমষ্টি

📷ত্রিকোণমিতির সূত্রাবলীঃ📷

1. sinθ=लম্ব/অতিভূজ

2. cosθ=ভূমি/অতিভূজ

3. taneθ=लম্ব/ভূমি

4. cotθ=ভূমি/লম্ব

5. secθ=অতিভূজ/ভূমি

6. cosecθ=অতিভূজ/লম্ব

7. sinθ=1/cosecθ, cosecθ=1/sinθ

8. cosθ=1/secθ, secθ=1/cosθ

9. tanθ=1/cotθ, cotθ=1/tanθ

10. sin²θ + cos²θ= 1

11. sin²θ = 1 - cos²θ

12. cos²θ = 1- sin²θ

13. sec²θ - tan²θ = 1

14. sec²θ = 1+ tan²θ

15. tan²θ = sec²θ - 1

16, cosec²θ - cot²θ = 1

17. cosec²θ = cot²θ + 1

18. cot²θ = cosec²θ - 1

📷📷 বিয়ােগের সূত্রাবলি📷

1. বিয়ােজন-বিয়োজ্য =বিয়োগফল।

2.বিয়ােজন=বিয়ােগফ + বিয়ােজ্য

3.বিয়ােজ্য=বিয়ােজন-বিয়ােগফল

📷📷 গুণের সূত্রাবলি📷

1.গুণফল =গুণ্য × গুণক

2.গুণক = গুণফল ÷ গুণ্য

3.গুণ্য= গুণফল ÷ গুণক

📷📷 ভাগের সূত্রাবলি📷

নিঃশেষে বিভাজ্য না হলে।

1.ভাজ্য= ভাজক × ভাগফল + ভাগশেষ।

2.ভাজক= (ভাজ্য— ভাগশেষ) ÷ ভাগশেষ।

3.ভাগফল = (ভাজ্য — ভাগশেষ)÷ ভাজক।

*নিঃশেষে বিভাজ্য হলে।

4.ভাজক= ভাজ্য÷ ভাগফল।

5.ভাগফল = ভাজ্য ÷ ভাজক।

6.ভাজ্য = ভাজক × ভাগফল।

📷📷ভগ্নাংশের ল.সা.গু ও গ.সা.গু সূত্রাবলী 📷

1.ভগ্নাংশের গ.সা.গু = লবগুলাের গ.সা.গু / হরগুলাের ল.সা.গু

2.ভগ্নাংশের ল.সা.গু =লবগুলাের ল.সা.গু /হরগুলার গ.সা.গু

3.ভগ্নাংশদ্বয়ের গুণফল = ভগ্নাংশদ্বয়ের ল.সা.গু × ভগ্নাংশদ্বয়ের গ.সা.গু.

📷গড় নির্ণয় 📷

1.গড় = রাশি সমষ্টি /রাশি সংখ্যা

2.রাশির সমষ্টি = গড় ×রাশির সংখ্যা

3.রাশির সংখ্যা = রাশির সমষ্টি ÷ গড়

4.আয়ের গড় = মােট আয়ের পরিমাণ / মােট লােকের সংখ্যা

5.সংখ্যার গড় = সংখ্যাগুলাের যােগফল /সংখ্যার পরিমান বা সংখ্যা

6.ক্রমিক ধারার গড় =শেষ পদ +১ম পদ /2

📷📷সুদকষার পরিমান নির্নয়ের সূত্রাবলী📷

1. সুদ = (সুদের হার×আসল×সময়) ÷১০০

2. সময় = (100× সুদ)÷ (আসল×সুদের হার)

3. সুদের হার = (100×সুদ)÷(আসল×সময়)

4. আসল = (100×সুদ)÷(সময়×সুদের হার)

5. আসল = {100×(সুদ-মূল)}÷(100+সুদের হার×সময় )

6. সুদাসল = আসল + সুদ

7. সুদাসল = আসল ×(1+ সুদের হার)× সময় |[চক্রবৃদ্ধি সুদের ক্ষেত্রে]।

📷📷লাভ-ক্ষতির এবং ক্রয়-বিক্রয়ের সূত্রাবলী📷

1. লাভ = বিক্রয়মূল্য-ক্রয়মূল্য

2.ক্ষতি = ক্রয়মূল্য-বিক্রয়মূল্য

3.ক্রয়মূল্য = বিক্রয়মূল্য-লাভ

অথবা

ক্রয়মূল্য = বিক্রয়মূল্য + ক্ষতি

4.বিক্রয়মূল্য = ক্রয়মূল্য + লাভ

অথবা

বিক্রয়মূল্য = ক্রয়মূল্য-ক্ষতি

📷📷1-100 পর্যন্ত মৌলিক সংখ্যামনে রাখার সহজ উপায়ঃ📷

শর্টকাট :- 44 -22 -322-321

★1থেকে100পর্যন্ত মৌলিক সংখ্যা=25টি

★1থেকে10পর্যন্ত মৌলিক সংখ্যা=4টি 2,3,5,7

★11থেকে20পর্যন্ত মৌলিক সংখ্যা=4টি 11,13,17,19

★21থেকে30পর্যন্ত মৌলিক সংখ্যা=2টি 23,29

★31থেকে40পর্যন্ত মৌলিক সংখ্যা=2টি 31,37

★41থেকে50পর্যন্ত মৌলিক সংখ্যা=3টি 41,43,47

★51থেকে 60পর্যন্ত মৌলিক সংখ্যা=2টি 53,59

★61থেকে70পর্যন্ত মৌলিক সংখ্যা=2টি 61,67

★71থেকে80 পর্যন্ত মৌলিক সংখ্যা=3টি 71,73,79

★81থেকে 90পর্যন্ত মৌলিক সংখ্যা=2টি 83,89

★91থেকে100পর্যন্ত মৌলিক সংখ্যা=1টি 97

📷1-100 পর্যন্ত মৌলিক সংখ্যা 25 টিঃ

2,3,5,7,11,13,17,19,23,29,31,37,41,43,47,53,59,61,67,71,73,79,83,89,97

📷1-100পর্যন্ত মৌলিক সংখ্যার যোগফল

1060।

📷1.কোন কিছুর

গতিবেগ= অতিক্রান্ত দূরত্ব/সময়

2.অতিক্রান্ত দূরত্ব = গতিবেগ×সময়

3.সময়= মোট দূরত্ব/বেগ

4.স্রোতের অনুকূলে নৌকার কার্যকরী গতিবেগ = নৌকার প্রকৃত গতিবেগ + স্রোতের গতিবেগ।

5.স্রোতের প্রতিকূলে নৌকার কার্যকরী গতিবেগ = নৌকার প্রকৃত গতিবেগ - স্রোতের গতিবেগ

📷সরল সুদ📷

যদি আসল=P, সময়=T, সুদের হার=R, সুদ-আসল=A হয়, তাহলে

1.সুদের পরিমাণ= PRT/100

2.আসল= 100×সুদ-আসল(A)/100+TR

📷📷নৌকার গতি স্রোতের অনুকূলে ঘন্টায় 10 কি.মি. এবং স্রোতের প্রতিকূলে 2 কি.মি.। স্রোতের বেগ কত?

★টেকনিক-

স্রোতের বেগ = (স্রোতের অনুকূলে নৌকার বেগ - স্রোতের প্রতিকূলে নৌকার বেগ) /2

= (10 - 2)/2=

= 4 কি.মি.

📷একটি নৌকা স্রোতের অনুকূলে ঘন্টায় 8 কি.মি.এবং স্রোতের প্রতিকূলে ঘন্টায় 4 কি.মি.

যায়। নৌকার বেগ কত?

★ টেকনিক-

নৌকার বেগ = (স্রোতের অনুকূলে নৌকার বেগ+স্রোতের প্রতিকূলে নৌকার বেগ)/2

= (8 + 4)/2

=6 কি.মি.

📷নৌকা ও স্রোতের বেগ ঘন্টায় যথাক্রমে 10 কি.মি. ও 5 কি.মি.। নদীপথে 45 কি.মি. পথ একবার গিয়ে ফিরে আসতে কত সময় লাগবে?

টেকনিক-

★মােট সময় = [(মােট দূরত্ব/ অনুকূলে বেগ) + (মােট দূরত্ব/প্রতিকূলে বেগ)]

উত্তর:স্রোতের অনুকূলে নৌকারবেগ = (10+5) = 15 কি.মি.

স্রোতের প্রতিকূলে নৌকার বেগ = (10-5) = 5কি.মি.

[(45/15) +(45/5)]

= 3+9

=12 ঘন্টা

📷★সমান্তর ধারার ক্রমিক সংখ্যার যোগফল-

(যখন সংখ্যাটি1 থেকে শুরু)1+2+3+4+......+n হলে এরূপ ধারার সমষ্টি= [n(n+1)/2]

n=শেষ সংখ্যা বা পদ সংখ্যা s=যোগফল

📷 প্রশ্নঃ 1+2+3+....+100 =?

📷 সমাধানঃ[n(n+1)/2]

= [100(100+1)/2]

= 5050

📷★সমান্তর ধারার বর্গ যোগ পদ্ধতির ক্ষেত্রে,-

প্রথম n পদের বর্গের সমষ্টি

S= [n(n+1)2n+1)/6]

(যখন 1² + 2²+ 3² + 4²........ +n²)

📷প্রশ্নঃ(1² + 3²+ 5² + ....... +31²) সমান কত?

📷সমাধানঃ S=[n(n+1)2n+1)/6]

= [31(31+1)2×31+1)/6]

=31

📷★সমান্তর ধারার ঘনযোগ পদ্ধতির ক্ষেত্রে-

প্রথম n পদের ঘনের সমষ্টি S= [n(n+1)/2]2

(যখন 1³+2³+3³+.............+n³)

📷প্রশ্নঃ1³+2³+3³+4³+…………+10³=?

📷সমাধানঃ [n(n+1)/2]2

= [10(10+1)/2]2

= 3025

📷★পদ সংখ্যা ও পদ সংখ্যার সমষ্টি নির্নয়ের ক্ষেত্রেঃ

পদ সংখ্যা N= [(শেষ পদ – প্রথম পদ)/প্রতি পদে বৃদ্ধি] +1

📷প্রশ্নঃ5+10+15+…………+50=?

📷সমাধানঃ পদসংখ্যা = [(শেষ পদ – প্রথমপদ)/প্রতি পদে বৃদ্ধি]+1

= [(50 – 5)/5] + 1

=10

সুতরাং পদ সংখ্যার সমষ্টি

= [(5 + 50)/2] ×10

= 275

📷★ n তম পদ=a + (n-1)d

এখানে, n =পদসংখ্যা, a = 1ম পদ, d= সাধারণ অন্তর

📷প্রশ্নঃ 5+8+11+14+.......ধারাটির কোন পদ 302?

📷 সমাধানঃ ধরি, n তম পদ =302

বা, a + (n-1)d=302

বা, 5+(n-1)3 =302

বা, 3n=300

বা, n=100

📷★6)সমান্তর ধারার ক্রমিক বিজোড় সংখ্যার যোগফল-S=M² এখানে,M=মধ্যেমা=(1ম সংখ্যা+শেষ সংখ্যা)/2

📷প্রশ্নঃ1+3+5+.......+19=কত?

📷 সমাধানঃ S=M²

={(1+19)/2}²

=(20/2)²

=100

📷📷 বর্গ📷

(1)²=1,(11)²=121,(111)²=12321,(1111)²=1234321,(11111)²=123454321

📷📷নিয়ম-যতগুলো 1 পাশাপাশি নিয়ে বর্গ করা হবে, বর্গ ফলে 1 থেকে শুরু করে পর পর সেই সংখ্যা পর্যন্ত লিখতে হবে এবং তারপর সেই সংখ্যার পর থেকে অধঃক্রমে পরপর সংখ্যাগুলো লিখে 1 সংখ্যায় শেষ করতে হবে।

📷(3)²=9,(33)²=1089,(333)²=110889,(3333)²=11108889,(33333)²=1111088889

📷যতগুলি 3 পাশাপাশি নিয়ে বর্গ করা হবে, বর্গ ফলে এককের ঘরে 9 এবং 9 এর বাঁদিকে তার চেয়ে (যতগুলো 3 থাকবে) একটি কম সংখ্যক 8, তার পর বাঁদিকে একটি 0 এবং বাঁদিকে 8 এর সমসংখ্যক 1 বসবে।

📷(6)²=36,(66)²=4356,(666)²=443556,(6666)²=44435556,(66666)²=4444355556

📷যতগুলি 6 পাশাপাশি নিয়ে বর্গ করা হবে, বর্গ ফলে এককের ঘরে 6 এবং 6 এর বাঁদিকে তার চেয়ে (যতগুলো 6 থাকবে) একটি কম সংখ্যক 5, তার পর বাঁদিকে একটি 3 এবং বাঁদিকে 5 এর সমসংখ্যক 4 বসবে।

📷(9)²=81,(99)²=9801,(999)²=998001,(9999)²=99980001,(99999)²=9999800001

📷যতগুলি 9 পাশাপাশি নিয়ে বর্গ করা হবে, বর্গ ফলে এককের ঘরে 1 এবং 1 এর বাঁদিকে তার চেয়ে (যতগুলো 9 থাকবে) একটি কম সংখ্যক 0, তার পর বাঁদিকে একটি 8 এবং বাঁদিকে 0 এর সমসংখ্যক 9 বসবে।

📷📷📷জনক≠Father

1)Numerology (সংখ্যাতত্ত্ব)- Pythagoras(পিথাগোরাস)

2) Geometry(জ্যামিতি)- Euclid(ইউক্লিড)

3) Calculus(ক্যালকুলাস)- Newton(নিউটন)

4) Matrix(ম্যাট্রিক্স) - Arthur Cayley(অর্থার ক্যালে)

5)Trigonometry(ত্রিকোণমিতি)Hipparchus(হিপ্পারচাস)

6) Asthmatic(পাটিগণিত) Brahmagupta(ব্রহ্মগুপ্ত)

7) Algebra(বীজগণিত)- Muhammad ibn Musa al-Khwarizmi(মােহাম্মদ মুসা আল খারিজমী)

😎 Logarithm(লগারিদম)- John Napier(জন নেপিয়ার)

9) Set theory(সেট তত্ত্ব)- George Cantor(জর্জ ক্যান্টর)

10) Zero(শূন্য)- Brahmagupta(ব্রহ্মগুপ্ত)

📷📷📷অঙ্কের ইংরেজি শব্দ

পাটিগণিত ও পরিমিতি

অঙ্ক-Digit, অনুপাত-Ratio, মৌলিক সংখ্যা—Prime number, পূর্ণবর্গ-Perfect square,উৎপাদক-Factor,ক্রমিক সমানুপাতী—Continued proportion, ক্রয়মূল্য -Cost price, ক্ষতি-Loss, গড়-Average, গতিবেগ-Velocity, গুণফল-Product, গ,সা,গু-Highest Common Factor, ঘাত-Power, ঘনমূল—Cube root, ঘনক-Cube, ঘনফল-Volume, পূর্নসংখ্যা-Integer, চাপ-Arc, চোঙ-Cylinder, জ্যা-Chord, জোড় সংখ্যা-Even number, ধ্রুবক-Constant, পরিসীমা-Perimeter, বাস্তব-Real, বর্গমূল-Square root, ব্যস্ত অনুপাত—Inverse ratio, বিজোড়সংখ্যা—Odd number, বিক্রয়মূল্য -Selling price, বীজগণিত—Algebra, মূলদ Rational, মধ্য সমানুপাতী -Mean proportional, যােগফল=Sum

ল,সা,গু-Lowest Common Multiple, লব-Numerator, শতকরা-Percentage, সমানুপাত-Proportion, সমানুপাতী-Proportional, সুদ-Interest, হর-Denominator,

📷জ্যামিতি

অতিভূজ—Hypotenuse, অন্তঃকোণ-Internal angle, অর্ধবৃত্ত-Semi-circle, অন্ত ব্যাসার্ধ-In-radius, আয়তক্ষেত্র-Rectangle, উচ্চতা-Height, কর্ণ–Diagonal, কোণ-Angle, কেন্দ্র-Centre, গােলক-Sphere, চতুর্ভুজ-Quadrilateral, চোঙ-Cylinder,জ্যামিতি-Geometry,দৈর্ঘ্য-Length, পঞ্চভূজ -Pentagon, প্রস্থ-Breadth

পূরককোন-Complementary angles, বাহু-Side, বৃত্ত-Circle, ব্যাসার্ধ-Radius, ব্যাস-Diameter, বহুভূজ-Polygon, বর্গক্ষেত্র—Square, বহি:স্থ External, শঙ্কু-Cone, সমকোণ-Right angle, সমবাহু ত্রিভূজ-Equilateral triangle, অসমবাহু ত্রিভূজ—Scalene triangle, সমদ্বিবাহু ত্রিভূজ-isosceles Triangle,সমকোণী ত্রিভুজ Right angled triangle, সূক্ষ্মকোণী-Acute angled triangle, স্থূলকোণী ত্রিভুজ Obtuse angled triangle, সমান্তরাল—Parallel, সরলরেখা—Straight line, সম্পূরক কোণ—Supplementary angles, সদৃশকোণী-Equiangular

📷রোমান সংখ্যা≠ Roman numerals )

1:I

2: II

3: III

4: IV

5: V

6: VI

7: VII

8: VIII

9: IX

10: X

11: XI

12: XII

13: XIII

14: XIV

15: XV

16: XVI

17: XVII

18: XVIII

19: XIX

20: XX,30: XXX,40: XL,50: L,60: LX,70: LXX,80: LXXX

,90: XC,100: C,200: CC,300: CCC,400: CD,500: D,600: DC

, 700: DCC,800: DCCC,900: CM,1000:M

📷📷1. জোড় সংখ্যা + জোড় সংখ্যা = জোড়

সংখ্যা।

যেমনঃ 2 + 6 = 8.

📷2. জোড় সংখ্যা + বিজোড় সংখ্যা =

বিজোড় সংখ্যা।

যেমনঃ 6 + 7 = 13.

📷3. বিজোড় সংখ্যা + বিজোড় সংখ্যা =

জোড় সংখ্যা।

যেমনঃ 3 + 5 = 8.

📷4. জোড় সংখ্যা × জোড় সংখ্যা = জোড়

সংখ্যা।

যেমনঃ 6 × 8 = 48.

📷5.জোড় সংখ্যা × বিজোড় সংখ্যা = জোড়

সংখ্যা।

যেমনঃ 6 × 7 = 42

📷6.বিজোড় সংখ্যা × বিজোড় সংখ্যা =

বিজোড় সংখ্যা।

যেমনঃ 3 × 9 = 27

📷📷ক্যালকুলেটর ছাড়া যে কোন সংখ্যাকে ভাগ করার একটি effective টেকনিক!

📷 ক্যালকুলেটর ছাড়া যে কোন সংখ্যাকে 5 দিয়ে ভাগ করার একটি effective টেকনিক

1.📷 13/5= 2.6 (ক্যালকুলেটর ছাড়া মাত্র ৩ সেকেন্ডে এটি সমাধান করা যায়)

📷★টেকনিকঃ

5 দিয়ে যে সংখ্যাকে ভাগ করবেন তাকে 2 দিয়ে গুণ করুন তারপর ডানদিক থেকে 1 ঘর আগে দশমিক বসিয়ে দিন। কাজ শেষ!!! 13*2=26, তারপর থেকে 1 ঘর আগে দশমিক বসিয়ে দিলে 2.6 ।

2.📷 213/5=42.6 (213*2=426)

0.03/5= 0.006 (0.03*2=0.06 যার একঘর আগে দশমিক বসালে হয় 0.006) 333,333,333/5= 66,666,666.6 (এই গুলা করতে আবার ক্যালকুলেটর লাগে না কি!)

3.📷 12,121,212/5= 2,424,242.4

এবার নিজে ইচ্ছেমত 5 দিয়ে যে কোন সংখ্যাকে ভাগ করে দেখুন

📷📷 ক্যালকুলেটর ছাড়া যে কোন সংখ্যাকে 25 দিয়ে ভাগ করার একটি effective টেকনিক

1.📷 13/25=0.52 (ক্যালকুলেটর ছাড়া এটিও সমাধান করা যায়)

📷★টেকনিকঃ

25 দিয়ে যে সংখ্যাকে ভাগ করবেন তাকে 4 দিয়ে গুণ করুন তারপর ডানদিক থেকে 2 ঘর আগে দশমিক বসিয়ে দিন। 13*4=52, তারপর থেকে 2 ঘর আগে দশমিক বসিয়ে দিলে 0.52 ।

02.📷 210/25 = 8.40

03.📷 0.03/25 = 0.0012

04.📷 222,222/25 = 8,888.88

05📷. 13,121,312/25 = 524,852.48

📷📷 ক্যালকুলেটর ছাড়া যে কোন সংখ্যাকে 125 দিয়ে ভাগ করার একটি effective টেকনিক

01.📷 7/125 = 0.056

📷★টেকনিকঃ

125 দিয়ে যে সংখ্যাকে ভাগ করবেন তাকে 8 দিয়ে গুণ করুন তারপর ডানদিক থেকে 3 ঘর আগে দশমিক বসিয়ে দিন। কাজ শেষ! 7*8=56, তারপর থেকে 3 ঘর আগে দশমিক বসিয়ে দিলে 0.056 ।

02.📷 111/125 = 0.888

03.📷 600/125 = 4.800

📷📷📷আসুন সহজে করি

টপিকঃ 10 সেকেন্ডে বর্গমূল নির্ণয়।

বিঃদ্রঃ যে সংখ্যাগুলোর বর্গমূল 1 থেকে 99 এর মধ্যে এই পদ্ধতিতে তাদের বের করা যাবে খুব সহজেই। প্রশ্নে অবশ্যই পূর্ণবর্গ সংখ্যা থাকা লাগবে। অর্থাৎ উত্তর যদি দশমিক ভগ্নাংশ আসে তবে এই পদ্বতি কাজে আসবেনা।

অবশ্যই মনোযোগ দিয়ে পড়তে হবে এবং প্র্যাকটিস করতে হবে। নয়ত ভুলে যাবেন।

তবে আসুন শুরু করা যাক। শুরুতে 1 থেকে 9 পর্যন্ত সংখ্যার বর্গ মুখস্থ করে নিই। আশা করি এগুলো সবাই জানেন। সুবিধার জন্যে আমি নিচে লিখে দিচ্ছি-

1 square = 1, 2 square = 4

3 square = 9, 4 square = 16

5 square = 25, 6 square = 36

7 square = 49, 8 square = 64

9 square = 81

এখানে প্রত্যেকটা বর্গ সংখ্যার দিকে খেয়াল করলে দেখবেন, সবার শেষের অংকটির ক্ষেত্রে -

★1 আর 9 এর বর্গের শেষ অংক মিল আছে (1, 81)

★2 আর 8 এর বর্গের শেষ অংক মিল আছে(4, 64)

★3 আর 7 এর বর্গের শেষ অংক মিল আছে (9, 49);

★4 আর 6 এর বর্গের শেষ অংক মিল আছে(16, 36);

এবং 5 একা frown emoticon

এদ্দুর পর্যন্ত বুঝতে যদি কোন সমস্যা থাকে তবে আবার পড়ে নিন।

📷উদাহরণ:- 576 এর বর্গমূল নির্ণয় করুন।

📷প্রথম ধাপঃ যে সংখ্যার বর্গমূল নির্ণয় করতে হবে তার এককের ঘরের অংকটি দেখবেন। এক্ষেত্রে তা হচ্ছে '6' ।

📷 দ্বিতীয় ধাপঃ উপরের লিস্ট থেকে সে সংখ্যার বর্গের শেষ অংক 6 তাদের নিবেন। এক্ষেত্রে 4 এবং 6 । আবার বলি, খেয়াল করুন- 4 এবং 6 এর বর্গ যথাক্রমে 16 এবং 36; যাদের এককের ঘরের অংক কিনা '6' । বুঝতে পেরেছেন? না বুঝলে আবার পড়ে দেখুন।

📷 তৃতীয় ধাপঃ 4 / 6 লিখে রাখুন খাতায়। (আমরা উত্তরের এককের ঘরের অংক পেয়ে গেছি, যা হচ্ছে 4 অথবা 6; কিন্তু কোনটা? এর উত্তর পাবেন অষ্টম ধাপে, পড়তে থাকুন ...)

📷 চতুর্থ ধাপঃ প্রশ্নের একক আর দশকের অংক বাদ দিয়ে বাকি অংকের দিকে তাকান। এক্ষেত্রে এটি হচ্ছে 5 ।

📷পঞ্চম ধাপঃ উপরের লিস্ট থেকে 5 এর কাছাকাছি যে বর্গ সংখ্যাটি আছে তার বর্গমূলটা নিন। এক্ষেত্রে 4, যা কিনা 2 এর বর্গ। (আমরা উত্তরের দশকের ঘরের অংক পেয়ে গেছি, যা হচ্ছে 2 )

📷ষষ্ঠ ধাপঃ 2 এর সাথে তার পরের সংখ্যা গুন করুন। অর্থাৎ 2*3=6

📷সপ্তম ধাপঃ চতুর্থ ধাপে পাওয়া সংখ্যাটা (5) ষষ্ঠ ধাপে পাওয়া সংখ্যার (6) চেয়ে ছোট নাকি বড় দেখুন। ছোট হলে তৃতীয় ধাপে পাওয়া সংখ্যার ছোটটি নেব, বড় হলে বড়টি। (বুঝতে পেরেছেন? নয়ত আবার পড়ুন)

📷অষ্টম ধাপঃ আমাদের উদাহরণের ক্ষেত্রে 5 হচ্ছে 6 এর ছোট, তাই আমরা 4 / 6 মধ্যে ছোট সংখ্যা অর্থাৎ 4 নেব।

📷নবম ধাপঃ মনে আছে, পঞ্চম ধাপে দশকের ঘরের অংক পেয়েছিলাম 2 এবার পেয়েছি এককের ঘরের অংক 4 । তাই উত্তর হবে 24

কঠিন মনে হচ্ছে? একদমই না, কয়েকটা প্র্যাকটিস করে দেখুন। আমার মতে খুব বেশি সময় লাগার কথা না।

📷উদাহরণ:- 4225 এর বর্গমূল বের করুন।

মনে আছে 5 যে একা ছিল? সে একা থাকায় আপনার কাজ কিন্তু অনেক সোজা হয়ে গেছে। দেখুন কেনো প্রশ্নের শেষ অংক 5 হওয়ায় উত্তরের এককের ঘরের অংক হবে অবশ্যই 5 ।

- প্রশ্নের একক ও দশকের ঘরের অংক বাদ দিয়ে দিলে বাকি থাকে 42 ।

- 42 এর সবচেয়ে কাছের পূর্ণবর্গ সংখ্যা হচ্ছে 36, যার বর্গমূল হচ্ছে 6 । তাই উত্তর হচ্ছে 65

Tuesday, March 9, 2021

গনিত বিভাগ,ক্যালকুলাস -২, অধ্যায়-২, সাজেশন্স।পরীক্ষা ২০২০-২১


 

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তি বিজ্ঞপ্তি ২০২০-২১

লাল নীল দীপাবলি” থেকে ১৪৮টি গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্নোত্তর

“লাল নীল দীপাবলি” থেকে ১৪৮টি গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্নোত্তর ______________________________________
১। বাংলাসাহিত্য কত বছর ধরে রচিত হচ্ছে? -হাজার বছরের ও বেশি সময় ২।বাংলাসাহিত্যের প্রথম বইটির নাম কী? -চর্যাপদ ৩।কোন শতকে বাংলাসাহিত্যের জন্ম? -দশম শতকের মাঝামাঝি ৪।বাংলাসাহিত্যের জন্মলগ্নে কোন ভাষা টি সমাজের উঁচু শ্রেণীর ভাষা ছিল? -সংস্কৃত ৫।বাংলাসাহিত্যের প্রথম কাব্যগ্রন্থ/ গ্রন্থ কোনটি? – চর্যাপদ ৬।চর্যাপদের রচনাকাল- ৯৫০-১২০০ ৭।বাংলা গদ্যের আবির্ভাব কোন শতকে/সালে ঘটে? -১৮০০ সালের পর থেকে ৮।দশম শতক থেকে অষ্টাদশ শতকের শেষ পর্যন্ত বাংলা সাহিত্য কোনরূপে ছিল? -পদ্যরূপে ৯। নৃ্তাত্ত্বিকদের মতে বাঙালি পূর্বপুরুষ কারা? -সিংহলের ভেড্ডারা ১০।‘ভারততীর্থ’ কার লেখা কবিতা? -রবিঠাকুর ১১।বাঙালি রক্তধারায় কোন কোন জাতির রক্ত মিশে আছে? -ভেড্ডা, মঙ্গোলীয়, ইন্দো-আর্য, শক ১২।মধ্যযুগের একজন দেশপ্রেমিক কবি কে? -দৌলত কাজী ১৩। কোন ভাষাটি মানুষের মুখে মুখে বদলে পরিণত হয়েছে বাংলা ভাষায়? – প্রাচীন ভারতীয় আর্যভাষা ১৪। সংস্কৃত ভাষার অপর নাম কী? – প্রাচীন ভারতীয় আর্যভাষা ১৫। শব্দগুলোর পরিবর্তিত রূপ লিখুনঃ ক) হাতচ) চাঁদ ১৬। ভাষা কী মেনে চলে? -নিয়ম কানুন ১৭। প্রাচীন ভারতীয় আর্যভাষা পরিবর্তিত হয়ে কোন রূপটি নেয়? -পালি ১৮। প্রাচীন ভারতীয় আর্যভাষা হাজার বছর ধরে পরিবর্তিত হয়ে বাংলা ভাষায় রূপ নেয়। এই ক্রমবিকাশের ধারায় পর্যায়ক্রমে আর কোন দুটি ভাষা ছিল? -পালি, প্রাকৃত ১৯। কোন ভাষায় বৌদ্ধরা তাদের ধর্মগ্রন্থ আর অন্যান্য বই লিখতেন? -পালি ভাষায় ২০। সন্ধ্যার কুহেলিকা কার পঙতিতে পঙতিতে ছড়ানো? -চর্যাপদ ২১।চর্যাপদের ভাষা কে কি নাম দেওয়া হয়েছে? -সান্ধ্য/আলো আঁধারির ভাষা ২২।প্রাচীন বাংলা ভাষার কয়টি স্তর ও কী কী? -তিনটি, প্রাচীন যুগের বাংলা ভাষা, মধ্য যুগের বাংলা ভাষা, আধুনিক যুগের বাংলা ভাষা ২৩।বাংলা ভাষা/সাহিত্যের প্রাচীন, মধ্য, আধুনিক যুগের ব্যাপ্তিকাল লিখুন। -৯৫০-১২০০; ১৩৫০-১৮০০;১৮০০-বর্তমান ২৪।‘বাঙলা’/’বঙ্গ’/’বাঙ্গালা’ নামগুলো উৎপত্তির কাহিনী বয়ান করেছেন কে? -সম্রাট আকবরের সভারত্ন আবুল ফজল ২৫। বঙ্গ+আল= বাঙ্গাল, এই ‘আল’ অংশটুকু কোন প্রসঙ্গে এসেছে? -জমির আল, সীমানা, বাঁধ ২৬। কোন শতকে বাংলাদেশ বিভিন্ন জনপদে বিভক্ত ছিল? -ষষ্ঠ- সপ্তদশ ২৭। শশাঙ্ক কোন জনপদের রাজা ছিলেন? -গৌড় ২৮। শশাঙ্কের আমলে পশ্চিম বাংলা প্রথমবারের মত ঐক্যবদ্ধ হয়। তখন কোন তিনটি জনপদ এক হয়ে একটি বিশাল জনপদে পরিণত হয়? -পুন্ড্র, গৌড়, রাঢ় ২৯। শশাঙ্ক ও পাল রাজারা নিজেদের কি বলে পরিচয় দিতেন? -গৌড়াধিপতি ৩০। গৌড়ের প্রতিদ্বন্দী ছিল কোন জনপদ? -বঙ্গ ৩১।পাঠান শাসনামলে কোন নামে বাংলার সব জনপদ এক হয়? -বঙ্গ ৩২।কত সালে ভারতবর্ষ তিন খন্ড হয়? -১৯৪৭ ৩৩।বাংলা সাহিত্যের ফসলশূন্য সময় কোনটি? -১২০০-১৩৫০, অন্ধকারযুগ ৩৪। মধ্যযুগের প্রধান কাব্যধারার নাম- মঙ্গলকাব্য ৩৫। মধ্যযুগের শ্রেষ্ঠ ফসল- বৈষ্ণব পদাবলি ৩৬। আধুনিক যুগের সবচেয়ে বড় অবদান কোনটি? -গদ্য ৩৭।ফোর্ট উইলিয়াম কলেজের বাংলা বিভাগের প্রধান কে ছিলেন? -উইলিয়াম কেরি ৩৮। রামরাম বসু কে ছিলেন? – উইলিয়াম কেরির সহযোগী ৩৯। বাংলা সাহিত্যের প্রথম উপন্যাসের নাম কি? -প্যারীচাঁদ মিত্র’র আলালের ঘরের দুলাল ৪০। বাংলা সাহিত্যের প্রথম মহাকাব্যের নাম কি? -মেঘনাদবধ কাব্য ৪১। বাংলা সাহিত্যের প্রথম ট্রাজেডির নাম কি? -কৃষ্ণকুমারী ৪২। মাইকেল মধুসূদন দত্তের প্রহসন দুটি কি? -একেই কি বলে সভ্যতা, বুড়ো শালিকের ঘাড়ে রোঁ ৪৩। আধুনিক যুগের কোন প্রতিভাধর কবির হাত ধরে সনেট, মহাকাব্য, ট্রাজেডি এসেছে? – মাইকেল মধুসূদন দত্ত ৪৪। চর্যাপদ আবিষ্কৃত হয় কত সালে, কে করেন, কোথা থেকে? -১৯০৭, পন্ডিত মহামহোপাধ্যায় হরপ্রসাদ শাস্ত্রী ৪৫। চর্যাপদের সাথে আবিষ্কৃত অন্য বইদুটির নাম কি? -দোহাকোষ ও ডাকার্ণব ৪৬। হাজার বছরের পুরাণ বাঙ্গালা ভাষার বৌদ্ধগান ও দোহা বাংলা ও ইংরেজী কত সালে প্রকাশিত হয়? -১৯১৬,১৩২৩ ৪৭। চর্যাপদ যে বাঙ্গালির একথা প্রমাণ করে ছাড়েন কে? -ডঃ সুনীতিকুমার চট্টোপাধ্যায় ৪৮।কোন গ্রন্থে প্রমাণিত হয় যে চর্যাপদ বাঙ্গালির? -বাঙলা ভাষার উৎপত্তি ও বিকাশ(১৯২৬) ৪৯। চর্যাপদ কিসের সংকলন? -কবিতা বা গানের সংকলন ৫০। চর্যাপদের মোট কতটি পদ উদ্ধার করা হয়েছিলো? -সাড়ে ছেচল্লিশটি ৫১। চর্যাপদের মোট কবি কতজন? -২৪ জন ৫২। চর্যাপদের সর্বাধিক পদ রচয়িরা কাহ্নপার অন্যনাম কি? -কৃষ্ণাচার্য ৫৩। চর্যাপদের ঢং এ আধুনিক কোন কবি কবিতা রচনা করেছেন? -রবি ঠাকুর ৫৪।১৮০০ শতকের আগে কবিতা গাওয়া হতো। কবিতা পড়ার বস্তু হয়ে দাঁড়ালো কোন কবির হাত ধরে? – মাইকেল মধুসূদন দত্ত ৫৫। চর্যাপদের সবচেয়ে সুন্দর কবিতাটি কে লিখেছেন? -শবরীপা # লাল_নীল_দীপাবলি ১।কোন শতকে মুসলমানরা বাংলায় আসে? -তের শতক(১২০০-১২০৭) ২।মুসলমানরা কাকে পরাজিত করে বাংলায় আসে? -লক্ষ্মণ সেন ৩।শ্রীকৃষ্ণকীর্তন কাব্য কার রচনা? -বড়ু চন্ডীদাস ৪।কত সালে শ্রীকৃষ্ণকীর্তন কাব্য উদ্ধার করা হয়? -১৯০৯ ৫। শ্রীকৃষ্ণকীর্তন কাব্য কোন জায়গা থেকে উদ্ধার করা হয়? -বাঁকুড়ার এক গোয়ালঘর থেকে ৬। শ্রীকৃষ্ণকীর্তন কাব্য কে উদ্ধার করেন? -শ্রীবসন্ত্রঞ্জন রায় বিদ্বদ্বল্লভ ৭।বাংলাভাষার প্রথম মহাকবি কে? -বড়ু চন্ডীদাস ৮। দেবতাদের কাছে মঙ্গল কামনা করা হয় কোন কাব্যে? -মঙ্গলকাব্য ৯। কত সময় ধরে মঙ্গলকাব্য রচিত হয়? -প্রায় পাঁচশো বছর ১০।মনসামঙ্গলকাব্যের কবিগণের নাম লিখুন। -হরি দত্ত, নারায়ণ দেব, বিজয় গুপ্ত, বিপ্রদাস, ১১। চন্ডীমঙ্গলকাব্যের কবিগণের নাম লিখুন। -মাণিক দত্ত, দ্বিজ মাধব, মকুন্দরাম চক্রবর্তী, দ্বিজ রামদেব, ভারতচন্দ্র রায় গুণাকর ১২।ধর্ম মঙ্গলকাব্যের কবিগণের নাম লিখুন। -ময়ুরভট্ট, মানিকরাম, রূপরাম, সীতারাম, ঘনরাম, ১৩।মঙ্গলকাব্যকে অপাঠ্য বলেছেন আধুনিক কোন কবি? -সুধীন্দ্রনাথ দত্ত ১৪। চন্ডীমঙ্গলকাব্যের দু’জন সেরা কবি কে কে? – ভারতচন্দ্র রায় গুণাকর, মকুন্দরাম চক্রব্রর্তী ১৫। মনসা মঙ্গলকাব্যের দু’জন সেরা কবি কে কে? -বিজয়গুপ্ত, বংশীদাস ১৬।কালকেতু-ফুল্লরা কিসের কাহিনী? -চন্ডীমঙ্গল ১৭।ধনপতি লহনা কিসের কাহিনী? – চন্ডীমঙ্গল ১৮। কালকেতু-ফুল্লরার স্বর্গীয় নাম কি ছিল? -নীলাম্বর, ছায়া ১৯। স্বর্ণগোধিকা কি? -গুইসাপ ২০। স্বর্ণগোধিকার বেশে কে মর্ত্যে আসে? -দেবীচন্ডী ২১। মধ্যযুগের বলিষ্ঠ আত্মবিশ্বাসী প্রতিবাদী পুরুষ কে? -চাঁদসওদাগর ২২। সনকা কার স্ত্রী? -চাঁদসওদাগর ২৩।সনকা কার পূজা করত? -দেবীচন্ডী ২৪।চাঁদসওদাগর কতদিন ঘরহারা ছিলেন? -১২ বছর ২৫।লখিন্দর কার পুত্র , কার স্বামী ছিলেন? –চাঁদসওদাগর – সনকা, বেহুলা ২৬।বেহুলার বাড়ি কই ছিল? -উজানিনগর ২৭।স্বর্গের ধোপানীর নাম কি? -নেতা ২৮।কবিকঙ্কন কার উপাধি ছিল? তিনি কোথাকার কবি ছিলেন? – মকুন্দরাম চক্রবর্তী, সিলিম্বাজ শহরের গোপীনাথ তালকের দামুন্যা গ্রামে ২৯।মধ্যযুগের নির্বিকার, নিরাবেগ কবি কে ছিলেন? – মকুন্দরাম চক্রবর্তী ৩০।মুরারি শীল, ভাড়ুদত্ত, কলিঙ্গের রাজা কিসের চরিত্র? -চন্ডীমঙ্গল ——————————————— ১. দেবী অন্নদা কার খেয়ানৌকায় নদী পার হয়? -ঈশ্বরী পাটনি ২।“আমার সন্তান যেন থাকে দুধে ভাতে” দেবী অন্নদার কাছে এটি কার প্রার্থনা? – ঈশ্বরী পাটনি ৩।“আমার সন্তান যেন থাকে দুধে ভাতে” এটি কার রচনা? -ভারত চন্দ্র রায়গুণাকর ৪।ভারতচন্দ্র রায়গুণাকর কোথায় জন্মগ্রহণ করেন? -বর্ধমানের(বর্তমানের হাওড়া) পেঁড়োবসন্তপুর বা পান্ডুয়া গ্রামে, ( আনু্মানিক ১৭১২ ) ৫। ভারতচন্দ্র রায়গুণাকর কোন রাজসভার কবি ছিলেন? -নবদ্বীপ ৬।ভারতচন্দ্রকে ‘রায়গুনাকর’ উপাধি দেন কে? – নবদ্বীপের রাজা কৃষ্ণচন্দ্র ৭। ভারতচন্দ্র রায়গুণাকরের বিখ্যাত কাব্য কোনটি যা দুশো বছর ধরে আলোড়ন জাগিয়ে যাচ্ছে? -বিদ্যাসউন্দর ৮। ভারতচন্দ্র রায়গুণাকর রচিত অন্নদামঙ্গল কাব্যের কয়টি ভাগ ও কি কি? -৩টি, অন্নদামঙ্গল, বিদ্যাসুন্দর, ভবানন্দ-মান্সিং কাহিনী ৯।“মন্ত্রের সাধন কিংবা শ্রীর পাতন” / “নগর পুড়িলে দেবালয় কি এড়ায়” কার রচিত? – ভারতচন্দ্র রায়গুণাকর ১০।শ্রীচৈতন্যদেবের জীবনকাল লিখুন। -১৪৮৬-১৫৩৩ ১১। শ্রীচৈতন্যদেব কোন ধর্ম প্রচার করেন? -বৈষ্ণব ধর্ম ১২।বৈষ্ণব কবিতার চার মহাকবির নাম লিখুন। -বিদ্যাপতি, চন্ডীদাস, জ্ঞানদাস, গোবিন্দ দাস ১৩।মধ্যযুগের কবিতায় কি প্রকাশ পেত? -ধর্ম ১৪।রাধা ও কৃষ্ণ কিসের প্রতীক? -মানবাত্মা, পরমাত্মা ১৫।বৈষ্ণবদের মতে রস কত প্রকার, কি কি? -পাঁচ। শান্ত, দাস্য, বাৎসল্য, সখ্য, মধুর ১৬।রবীন্দ্রনাথ যদি মধ্যযুগে জন্মাতেন তাহলে তিনি কি হয়ে জন্মগ্রহন করতেন? -বৈষ্ণব কবি ১৭।মধ্যযুগের কোন ভাষায় রবীন্দ্রনাথ কবিতা রচনা করেছেন? -ব্রজবুলি ১৮। ব্রজবুলি ভাষায় রচিত রবীন্দ্রনাথের রচনা কোনটি? -ভা্নুসিংহের পদাবলী ১৯।বিদ্যাপতি কোন রাজ্যের সভাকবি ছিলেন? -রাজা শিবসিংহের রাজধানী মিথিলা ২০।বিদ্যাপতির কি কি উপাধি ছিল? -কবিকণ্ঠহার, মৈথিলি কোকিল, অভিনব জয়দেব, নব কবি শেখর ২১।বাংলাসাহিত্যের মধ্যযুগে কোন সমস্যাটি বিদ্যমান? -চন্ডীদাস ২৩।বাংলাভাষায় একটি কবিতাও না লিখে বাংলা ভাষার কবি হয়ে আছেন কে? -বিদ্যাপতি ২৪।এক অক্ষর কবিতাও না লিখে বাংলাসাহিত্যের ইতিহাস দখল করে আছেন কে? -শ্রী চৈতন্যদেব ২৫।চৈতন্যদেবের জীবনকাল লিখুন। -১৪৮৬-১৫৩৩(repeated) ২৬।চৈতন্যদেবের জন্মস্থান, মৃত্যুস্থান লিখুন। -নবদ্বীপ, পুরী ২৭।চৈতন্যদেবের আসল নাম ও ডাক নাম কি ছিল? -বিশ্বম্ভর, নিমাই ২৮।চৈতন্যদেবের জীবনী হিসেবে সবচেয়ে বিখ্যাত রচনা কোনটি, কে রচনা করেন? -চৈতন্যচরিতামৃত ২৯।সীতাচরিত কার লেখা? -লোকনাথ দাস ৩০।জার্মান ভাষায় বাইবেল অনুবাদ রচনা করেছিলেন কে? -মার্টিন লুথার ৩১।মহাভারত ও রামায়ণ কে লিখেন? -বাল্মীকি, বেদব্যাস ৩২। মহাভারত ও রামায়ণ বাংলায় কারা অনুবাদ করেন? -কাশীরাম দাস, কৃত্তিবাস ৩৩। পরাগল খান কাকে দিয়ে আংশিকভাবে মহাভারত রচনা করান? -কবীন্দ্র পরমেশ্বর ৩৪।পরাগল খানের ছেলের নাম কি? -ছুটি খান ৩৫। মালাধরবসুর রচনা কোনটি? -শ্রীকৃষ্ণবিজয় ৩৬।শ্রীকৃষ্ণবিজয়ের অপর নাম কি? -ভগবত ৩৭।‘পুরষ্কার’ কার কবিতা? -রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর ৩৮।কৃত্তিবাসের জন্মস্থান কোথায়? -নদীয়ার ফুলিয়া গ্রামে ৩৯।কাশীরাম কোন সময়ের মধ্যে মহাভারত রচনা করেন? -১৬০২-১৬১০ এর মধ্যে ৪০।লক্ষ্মণ সেন কোন অঞ্চের রাজা ছিলেন? -নবদ্বীপ ৪১। বাংলাভাষায় প্রথম মুসলমান কবি কে ছিলেন? -শাহ মুহম্মদ সগীর ৪২।তিনি কার রাজত্বকালে কাব্যরচনা করেন, কোন কাব্য? -সুলতান গিয়াসউদ্দিন আযম শাহ, ইউসুফ-জোলেখা ৪৩।হানিফা ও কয়রা পরী কার রচনা? -সাবিরিদ খান ৪৪।কারা ফারসি ভাষায় ইউসুফ-জোলেখা রচনা করেন? -ফেরদৌসি ও জামী ৪৫।লাইলি মজনু বাংলা অনুবাদ করেন কে? -বাহরাম খান ৪৬।রসুলবিজয় ও বিদ্যাসুন্দর কার রচনা? – সাবিরিদ খান ৪৭।ষোড়শ শতকে্র মধুমালতী কার লেখা? -মহম্মদ কবির ৪৮।নসিহতনামা কার রচনা? -আফজল আলী ৪৯।সৈয়দ সুলতানের রচনাগুলি লিখুন। -নবীবংশ, শবেমিরাজ, রসুল বিজয়, ওফাতে রসুল, জয়কুম রাজার লড়াই, ইবলিশনামা, জ্ঞানচৌতিশা, জ্ঞানপ্রদীপ ৫০।আব্দুল হাকিমের আটটি কাব্যের মধ্যে উল্লেখযোগ্যগুলোর নাম লিখুন। – ইউসুফ-জোলেখা, নূরনামা, কারবালা, শহরনামা ৫১।“যে সব বঙ্গেত জন্মি হিংসে বঙ্গবাণী… ন জানি” কোন কাব্যের অন্তর্গত? -নূরনামা ৫২।আরাকান রাজ্যের সভাকবি কারা? -আলাওল, মাগন ঠাকুর, কাজি দৌলত ৫৩। আরাকান রাজ্যের শ্রেষ্ঠ কবি কে? – আলাওল ৫৪। কোরেশী মাগন ঠাকুর কাকে আশ্রয় দিয়েছিলেন? – আলাওল ৫৫। কোরেশী মাগন ঠাকুরের রচনা কোনটি? -চন্দ্রাবতী ৫৬।আলাওল কোন দশকের কবি? -সপ্তদশ ৫৭।আলাওলের শ্রেষ্ঠ কাব্য কোনটি? -পদ্মাবতী ৫৮।মাগন ঠাকুরের অনুরোধে আলাওল কোনটি অনুবাদ করেন? – পদ্মাবতী ৫৯।সেকান্দর নামা ও হপ্তপয়করের মূল লেখক কে? -কবি নিজামী ৬০।প্রাচীন হিন্দি ভাষার মহাকবি কে? তার কাব্যের নাম কি? -মালিক মুহম্মদ জায়সি ৬১। মিথিলার রাজা বিদ্যাপতিকে কোন উপাধি দেন? -কবিকণ্ঠহার ৬২।সংস্কৃত ভাষায় রচিত ‘পুরুষপরীক্ষা’ কার রচনা? -বিদ্যাপতি ৬৩।চৈতন্যচরিতামৃত কার লেখা? -কৃষ্ণদাস কবিরাজ

Newton-Raphson Method